এই ঘটনাকে “মানবতার অপমান” বলে বর্ণনা করেন বিচারপতি। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬-এর এ(ধর্ষণে মৃত্যু), ৩০২(খুন) ও ২০১(উপযুক্ত প্রমাণের অনুপস্থিতি) ধারায় এবং পকসো আইনে দোষী সাব্যস্ত করা হয় কেভাতকে।
২০১৫ সালের ৯ জুন ঘটনাটি ঘটেছিল ঝগরাহা গ্রামের সোহাগপুর অঞ্চলে। বিকেল থেকেই বালিকাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না সেদিন। সন্ধ্যায় নাবালিকার মা বাবা একটি ঘরে শুকনো ঘাসের ঢিবির আড়ালে তার দেহ দেখতে পান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, তারা কেতাভকে বারবার ওই ঘরে ঢুকতে বেরতে দেখেছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য ও তথ্যপ্রমাণ অনুযায়ী মামলা রুজু করা হয়। আদালত ভারতীয় দণ্ডবিধির তিনটি ধারার প্রতিটির জন্য কেভাতকে ২০০ টাকা করে জরিমানা করেছে।