স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েছিলেন অঞ্জু। অবিরত চোখ গিয়ে গড়িয়ে পড়ছে জল। এরমধ্যেও তিনি বলছেন, ‘আমি যদি সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে না পারি তাহলে শিক্ষার মাধ্যমে দেশের সেবা করব এবং শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেব’।
মধ্যপ্রদেশের একটি বেসরকারি কলেজ থেকে বিএড পড়ছেন অঞ্জু।
রাঘবেন্দ্রর দাদা পরবেন্দ্র সিংহও সেনা জওয়ান। রাষ্ট্রীয় রাইফেলসে কর্মরত তিনি।
জঙ্গি হামলার ১০ ঘন্টা আগে বাড়িতে ফোন করেছিলেন রাঘবেন্দ্র। বাবা রামগোপাল পরিহার বলেছেন, রাঘবেন্দ্র মাকে ফোন করে নিজের যত্ন নিতে বলেছিলেন। খুব শীঘ্রই বাড়িতে আসার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তিনি।
হ্যাঁ, বাড়িতে আসছেন রাঘবেন্দ্র। তবে কফিনবন্দী হয়ে।