সেলিমের স্ত্রী ফরজানার অভিযোগ, একটি ছোট মাংসের দোকান চালাতেন তাঁর স্বামী। স্থানীয় জনপ্রতিনিধির স্বামী অঞ্জুম খানের অভিযোগের ভিত্তিতে সেমিলকে ডেকে পাঠান কঙ্কারটোলা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক আলি মিয়া জৈদি। এরপর এ মাসের ১৪ তারিখ বাড়ি থেকে সেলিমকে তুলে নিয়ে যান দুই কনস্টেবল। তাঁরা সেলিমকে একটি বিয়েবাড়িতে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেলিমকে। সেখান থেকে তাঁকে এইমসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই গতকাল তাঁর মৃত্যু হয়।
গতকাল সন্ধেয় স্থানীয় লোকজন রাস্তায় সেলিমের দেহ রেখে বিক্ষোভ দেখান। সিনিয়র পুলিশ সুপার কমলেশ বাহাদুর জানিয়েছেন, অভিযুক্ত দুই কনস্টেবল শ্রীপাল ও হরিশঙ্কর এবং জৈদিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এই দুই কনস্টেবল ও অঞ্জুম সহ চারজনের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে।