সূত্রের খবর, গত ১৯ মে এক বেসরকারি সংস্থা অসমের ওই এটিএম-এ ২৯.৪৮ লক্ষ টাকা রেখে ছিল। এরপরই গত ২০ মে থেকে এটিএম মেশিনটি কাজ করা বন্ধ করে দেয়, খবর স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে। এরপর, গত ১১ জুন এটিএমটি ফের খোলে ওই বেসরকারি সংস্থা। তখনই ওই সংস্থার প্রতিনিধিরা বুঝতে পারে, এটিএম-এর মধ্যে থাকা টাকাগুলো ছিঁড়ে কুটি কুটি হয়ে গিয়েছে। এটিএমে ছিল ইঁদুরের রাজত্ব, এমন সুখাদ্য পেয়ে তারা আর ছাড়তেই পারেনি। জানা গিয়েছে বেশিরভাগই ৫০০ ও দু হাজারের নোট ছিল।
আপাতত এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের হয়েছে। তদন্ত শুরু করেছে তিনসুকিয়া পুলিশ।