গতকাল এই মামলাতেই মিসাকে আট ঘণ্টা জেরা করেছিল ইডি। এই মামলায় এর আগে এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টট্যান্টকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একটি সংস্থার সঙ্গে তাঁদের যোগের বিষয়েই আরজেডি সাংসদ মিসা ও তাঁর স্বামীকে জেরা করছে ইডি। তদন্তকারীদের দাবি, মেসার্স মিশালি প্রিন্টার্স অ্যান্ড প্যাকার্স প্রাইভেট লিমিটেড সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন মিসা ও শৈলেশ। ২০০৭-৮ সালে চারটি ভুয়ো সংস্থা ১০০ টাকা দরে মেসার্স মিশালি প্রিন্টার্স অ্যান্ড প্যাকার্স প্রাইভেট লিমিটেড সংস্থার ১,২০,০০ শেয়ার কেনে। পরে ১০ টাকা দরে সেই শেয়ারগুলি কিনে নেন মিসা। এ বিষয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। শৈলেশের ভূমিকাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
গত শনিবার দিল্লিতে মিসা, শৈলেশ ও তাঁদের সংস্থার তিনটি খামারবাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে কালো টাকা পাচার করার সূত্র খোঁজার জন্যই তল্লাশি চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। ইডি-র পাশাপাশি সিবিআই ও আয়কর বিভাগও লালুপ্রসাদ যাদবের পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।