ব্যাঙ্ক ও পুলিশ সূত্রের খবর, ওই এলাকায় এ ধরনের অনেক ত্রুটিপূর্ণ অথচ আসল নোট বাজারে রয়েছে।
বিচ্চুগাবড়ি গ্রামের কৃষ্ণা মিনার চোখে তো নোট নেওয়ার পর কোনও ত্রুটি ধরা পড়েনি। কিন্তু বাজারে ওই নোট নিয়ে যেতেই তাঁকে সতর্ক করে দেন অন্য এক কৃষক। ওই কৃষকও এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ নোট পেয়েছিলেন।
দুজনেই ব্যাঙ্কের শিবপুরী রোড শাখায় ওই নোট নিয়ে যেতেই সেগুলি ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
এসবিআই-এর শেওপুর জেলা ম্যানেজার বলেছেন, ওই নোটগুলি জাল নয়। সম্ভবত ছাপার ক্ষেত্রে কিছু ভুল রয়েছে। ত্রুটি ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নোটগুলি ফেরত নেওয়া হয়। বিশদ ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, ওই নোটগুলিতে যে জায়গায় ছবি থাকার কথা সেখানটা ফাঁকা রয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগেও নতুন নোটের রঙ ওঠা, নম্বর ধেবড়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবার নোটে গাঁধীজীর ছবি উধাও হওয়ার ঘটনা প্রকাশ্যে এল।