প্রসঙ্গত, নাসিকের সেই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান ২২ মে বিয়ের পর ওই নবদম্পতিকে ফুলশয্যার রাতে একটি সাদা চাদর দেন। নির্দেশ দেওয়া হয়, ফুলশয্যার পরেরদিন সকালে সেই চাদর যেন তাঁরা ফিরিয়ে দেন। মেয়েটির স্বামী পরেরদিন পঞ্চায়েত প্রধানকে চাদরটি ফিরিয়ে দেন, এবং জানান কোথাও কোনও রক্তের দাগ লাগেনি।
এরপরই ছেলেটি সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে ভেঙে দেওয়ার, এবং সেই সিদ্ধান্তে সায় দেয় গ্রাম পঞ্চায়েত।
এরপর মেয়েটির বাড়ির লোক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেখানেই মেয়েটির বাড়ির লোক জানান, তরুণী পুলিশবাহিনীতে ঢোকার জন্যে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। তাঁকে ছুটতে হয়েছে, সাইকেল চালাতে হয়েছে।
মেয়েটির বাড়ির লোক সরাসরি হুমকি দিয়েছে, এখনই যদি এবিষয় কোনও জরুরি পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে তাঁরা আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করবে ছেলেটি ও পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে।