কেরলে আরও দুই নিশ্চিত নিপা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। তাঁদেরও চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। তবে এই দুই ব্যক্তি কোনওভাবে মুসা পরিবারের সান্নিধ্যে এসেছিলেন, না অন্য কোথাও থেকে রোগ সংক্রমিত হয়েছে তাঁদের দেহে, সেটা এখনও জানা যায়নি।
এদিকে কর্ণাটকে দুই ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রাখা হয়েছে, কারণ তাঁদের শরীরেও নিপার উপসর্গ লক্ষ্য করা গিয়েছে। সম্প্রতি এই দুই ব্যক্তিও কেরল গিয়েছিলেন, একজন মুসা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও দেখা করেন। কর্নাটকের ম্যাঙ্গালোরের স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, এই দুই ব্যক্তির অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনও রক্তের নমুনা পরীক্ষার ফল না আসা পর্যন্ত চিকিৎসকরা নিশ্চিত করে কিছু বলছেন না।
এদিকে কেরলের আরও বিভিন্ন হাসপাতালে ১৭ জন নিপা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। হু তরফে জানানো হয়েছে, এইমুহূর্তে এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কোনও প্রতিষেধক নেই। আক্রান্তকে ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রাখতে হবে সংক্রমণ থেকে বাঁচতে। জিকা বা ইবোলার মতো এটা মহামারীর আকার ধারণ করতে পারে যেকোনও সময়, দাবি করা হয়েছে হু-র পক্ষ থেকে।