মাল্য আবেদনে আইনি প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন, সওয়াল করেছিলেন যে, প্রক্রিয়া চলাকালে নিম্ন আদালত যে সিদ্ধান্তই নিক বা নির্দেশ দিক, তা পলাতক আর্থিক অপরাধী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে তাঁর পেশ করা আরেকটি পিটিশনে ওপর চূড়ান্ত রায়ের ওপর নির্ধারিত হবে।
যদিও আদালত মাল্যের আবেদনে সায় দেওয়ার কোনও কারণ দেখছে না বলে জানিয়েছে। গত ৫ জানুয়ারি বিশেষ পিএমএলএ আদালত মাল্যকে পলাতক আর্থিক অপরাধী বলে ঘোষণা করে। তারপরই তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণের ব্যাপারে প্রক্রিয়া শুরু করে আদালত। মাল্য আদালতের নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন, পলাতক আর্থিক অপরাধী আইনের বৈধতাকেও চ্যালেঞ্জ করেন। হাইকোর্টে সেই পিটিশন বকেয়া রয়েছে।
বর্তমানে ব্রিটেনে রয়েছেন মাল্য। তাঁকে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া ৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ না করায় অভিযুক্ত করেছে আদালত।