উপমুখ্যমন্ত্রী অবশ্য শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে 'সার্টিফিকেট' দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মুঘল সম্রাটদের মধ্যে ব্যতিক্রমী বাহাদুর শাহ জাফর। কারণ, তিনি সুশাসক ছিলেন। মহাবিদ্রোহের সময় বাহাদুর শাহ মোঙ্গল পান্ডেকে সমর্থন করেছিলেন।দীনেশ শর্মা বলেছেন, বাহাদুর শাহ জাফর ‘সুশাসক’ ছিলেন। এজন্যই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইয়াঙ্গনে শেষ মুঘল সম্রাটের সমাধিভূমিতে গিয়েছিলেন।
মন্ত্রীর দাবি, অন্যান্য মুঘল শাসকরা লুঠেরা এবং ইতিহাসে তাঁদের প্রশংসা অনুমোদন করা যায় না।
উপমুখ্যমন্ত্রী ইতিহাস থেকে মুঘল সম্রাটদের বাদ দেওয়ার মধ্যে কোনও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি নেই বলেও দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, সরকার সব ধর্মের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু পড়ুয়াদের বিকৃত ইতিহাস পড়তে দেওয়া যায় না। সেজন্যই ইতিহাসের পাঠ্যসূচীতে বদল প্রয়োজন।
উপমুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, সিংহাসনের জন্য বাবাকে হত্যা করা বা স্থাপত্য শিল্পীর হাত কেটে দেওয়ার মতো সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতি হতে পারে না।