গত ১৬ জুন কাশ্মীরের অনন্তনাগে সন্দেহভাজন লস্কর-ই-তৈবা সন্ত্রাসবাদীদের হামলায় নিহত ৩২ বছর বয়সি স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও) ফিরোজ আহমেদ দার নাকি কর্মরত অবস্থায় একাধিকবার দাবি করেছিলেন, তাঁদের বুলেটপ্রুফ গাড়ি চাই।
আছাবল নিবাসী দার ও আরও ৫ পুলিশকর্মী সেদিন নৃশংস হামলায় খতম হন। সন্ত্রাসবাদীরা তাঁদের অস্ত্রশস্ত্র কেড়ে নিয়ে চলে যাওয়ার আগে মুখের চেহারাই অত্যাচারে বিকৃত করে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল।
সরকারি সূত্রের খবর, কেন্দ্র খতিয়ে দেখছে, জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ অফিসাররা পর্যাপ্ত বুলেটপ্রুফ গাড়ি পান কিনা। সূত্রটি বলেছে, বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের। কেন্দ্র নিরাপত্তা সংক্রান্ত খরচ স্কিমের আওতায় সেই গাড়ি কেনার খরচ মিটিয়ে দেয়।
দার প্রাণ হারানোর মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়, দার গত বছর গ্রেনেড হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। অনন্তনাগ টাউন, সোপিয়ানে নিযুক্ত হওয়ার পর থেকেই তিনি লাগাতার হুমকি পাচ্ছিলেন। বুলেটপ্রুফ গাড়ি চেয়েও পাননি তিনি।