কাইজার বাগ থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ডি কে উপাধ্যায় বলেছেন, ‘প্রায় আড়াই মাস আগে রং করার কাজ শুরু হয়েছিল। প্রচণ্ড ঠান্ডায় রঙের মিস্ত্রিরা কাজে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। সেই কারণে রঙের কাজ অসমাপ্ত হয়ে গিয়েছে।’
গত বছরের মার্চে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই গেরুয়ার প্রসারে জোর দিয়েছেন আদিত্যনাথ। প্রথমেই তিনি মুখ্যমন্ত্রীর দফতর লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ভবনের রং বদলে গেরুয়া করে দেন। এরপর সরকারি পুস্তিকা ও পোস্টারের রঙে গেরুয়ার প্রাধান্য শুরু হয়। বিভিন্ন সরকারি বৈঠকে চেয়ারে রাখা তোয়ালের রংও এখন দেখা যাচ্ছে গেরুয়া। উত্তরপ্রদেশের মাদ্রাসাগুলিকে মুসলিমদের উৎসবের ছুটি কমানো এবং হিন্দুদের উৎসবেও ছুটি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলিতে পড়ুয়াদের গেরুয়া ব্যাগ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি আদিত্যনাথ ৫০টি গেরুয়া রঙের বাসও উদ্বোধন করেছেন। সমাজবাদী পার্টি সহ বিরোধী দলগুলি এই ‘গেরুয়াকরণ’ নিয়ে সরব।