বিজেপি মুখপাত্র সম্বিত পাত্র কেন লালুর কাছে রাহুল, সেই প্রশ্ন তুলে ট্যুইটে কটাক্ষ করেন, দুর্নীতির প্রশ্নে সখ্য রয়েছে দুজনের। রাহুল ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় জামিনে রয়েছেন আর লালু একাধিক পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় কারাবাসের সাজা খাটছেন!
লালু দেওঘর ট্রেজারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে ২৩ ডিসেম্বর থেকে রাঁচির বিরসা মুন্ডা সেন্ট্রাল জেলে ছিলেন। ২৯ মার্চ তাঁকে বিশেষ চিকিত্সার জন্য এইমসে ভর্তি হতে অনুমতি দেয় বিশেষ সিবিআই কোর্ট।
এদিন কর্নাটক সফরে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহও লালুর সঙ্গে দেখা করা নিয়ে রাহুলকে বিঁধে বলেন, ওঁর দুমুখো চেহারা বেরিয়ে গেল। উনিই তো কংগ্রেসের শরিক আরজেডি সভাপতিকে 'বাঁচাতে' ২০১৩ সালে আনা ইউপিএ সরকারের অর্ডিন্যান্সকে প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। আর আজ সেই লালুর সঙ্গেই দেখা করলেন। এতে বোঝা গেল, উনি দুর্নীতির সমর্থক। এরকম দুমুখো দল কেমন করে কর্নাটকে পরিচ্ছন্ন সরকার উপহার দেবে!