দীনেশের যুক্তি, কংগ্রেসের তাদের ভোটের কর্মসূচিতে ওবিসি কোটায় পাতিদার সংরক্ষণের ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু জানায়নি। তার মানে গুজরাতে ক্ষমতায় এলেও তারা কখনও পাতিদারদের সংরক্ষণ দেবে না। কিন্তু হার্দিক তা সত্ত্বেও কংগ্রেসের সমর্থনে মিটিং, মিছিল করে চলেছেন।
তাঁর কথায়, কীভাবে সংরক্ষণ পাওয়া যাবে হার্দিক তা নিয়ে চুপ। মনে হচ্ছে, ভেতরে ভেতরে কিছু বোঝাপড়া হয়েছে। অথচ পাতিদারদের লড়াই কোনও রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতা পাইয়ে দেওয়া নিয়ে নয়। হার্দিকের এই পাতিদার আন্দোলনের রাজনীতিকরণ করা অনুচিত।
পাতিদার আন্দোলনের নাম করে হার্দিক কংগ্রেসের কথায় উঠছেন বসছেন বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, হার্দিক আন্দোলন নিয়ে রাজনীতি করছেন, তিনি এর পুরোপুরি বিরোধী। তাই পাতিদারদের প্রতি তাঁর আবেদন, নিজেদের কাণ্ডজ্ঞান ব্যবহার করে ভোটপ্রয়োগ করুন।
হার্দিকের সেক্স সিডি নিয়ে প্রশ্ন করলে দীনেশের ইঙ্গিত, একটি সিডি জাল হতে পারে, সব হওয়া সম্ভব নয়। হার্দিকের ওপর পাতিদারদের অনেক আশা। তাঁর এমন কাজকর্ম সাজে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে দল ছেড়ে বিজেপিতে যাচ্ছেন না বলেও দীনেশ জানিয়ে দিয়েছেন।