আজ ইংরাজি নতুন বছরের প্রথম ‘মন কি বাত’-এ মোদী বলেছেন, ‘পদ্ম পুরস্কারের মনোনয়ন পদ্ধতি অনলাইনে করার ফলে স্বচ্ছতা এসেছে। পুরস্কার প্রাপক বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বদল এসেছে। এখন পুরস্কার পাওয়ার জন্য পরিচয় শেষ কথা নয়। কাজের গুরুত্বই বিচার করা হয়। যদি এ বছরের পুরস্কার প্রাপকদের তালিকা দেখা যায়, তাহলে এই ধরনের মানুষ সমাজে আছেন ভেবে গর্ব হবে। কোনও সুপারিশ ছাড়াই তাঁরা স্বীকৃতি পাচ্ছেন দেখে স্বাভাবিকভাবেই গর্ব হবে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, এ বছর পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের মধ্যে আছেন কেরলের আদিবাসী মহিলা লক্ষীকুট্টি। যিনি আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরি করেন। আইটিটি কানপুরের প্রাক্তনী অরবিন্দ গুপ্তও পদ্ম পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র থেকে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপ্রাণিত করছেন। এই পুরস্কারের বাইরে গিয়ে যাঁরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে চলেছেন, তাঁদের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত সমাজের।