বিদেশ সচিব আরও জানিয়েছেন, শেষ দু’বছরে ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে সবরকম চেষ্টা করেছে। গত ডিসেম্বরে বিদেশমন্ত্রী নিজে ইসলামাবাদ যান, ঠিক হয় এ বছর জানুয়ারিতে শুরু হবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। তারপরই পাঠানকোটে সন্ত্রাসবাদী হামলা। সেই ঘটনার ঠিকমত তদন্ত তো হচ্ছিলই না, তারপরেও বারবার সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তান এ দেশে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা করেছে, হামলাও চালিয়েছে বহুবার। সন্ত্রাসবাদই যখন প্রধান ইস্যু হিসেবে উঠে এসেছে, তখন সম্পর্কের উন্নতি হওয়া খুবই কঠিন।
জয়শঙ্করের কথায়, ভারত বরাবরই প্রতিবেশীকে অগ্রাধিকার দেয়। কিন্তু প্রতিবেশী দেশগুলির ঘরোয়া রাজনীতি বারবার বাধা সৃষ্টি করে সেই পথে। ধৈর্য্যের সঙ্গে কূটনীতির সঠিক মিশ্রণই কঠিন পরিস্থিতিতে দিল্লিকে পথ দেখাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।