" গাঁধীজি সরলতার সমার্থক। তাঁর চিন্তাভাবনা সুদূরপ্রসারী। সৃজনশীলতার শক্তি অপরিসীম এবং আমাদের দেশের স্বার্থে এই সৃজনশীলতাকে কাজে লাগানো প্রয়োজন। চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন জগতের অনেকেই মহাত্মা গান্ধীর আদর্শকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে দুর্দান্ত কাজ করছেন।", বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শাহরুখ আমির দুজনেই কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং প্রশংসা করেছেন। চলচ্চিত্র ও বিনোদন জগতের সকলকে একত্রিত করার এই প্রয়াসকে সাধুবাদ জানিয়েছেন কিং খান। ভারতবাসী ও বিদেশের মানুষের কাছেও গাঁধীজির ভাবমূর্তিকে নতুন করে তুলে ধরা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
"ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি নিজেকে নিয়েই ইদানীং ব্যস্ত। ব্যবসায়িক স্বার্থের উপরে গিয়ে আমাদের ভাল কাজ করতে হবে", মন্তব্য কিং খানের।
প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগের প্রশংসা করে আমির খান বলেন তাঁরা নিশ্চয়ই এই ধরনের কাজ করবেন।
প্রশংসার সুর কঙ্গনা রানাউতের গলাতেও।
পরিচালক একতা কপূর বলেন, "এই প্রথম মনে হল এমন একজনের সঙ্গে কথা বললাম যিনি আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আমাদের থেকেও ভাল করে চেনেন।"
পরিচালক ইমতিয়াজ আলিও বলেন, "গাঁধীজির উপর বেশি করে কাজ হলে, তাঁর ভাবাদর্শ সাধারণের মধ্যে আরও বেশি করে ছড়িয়ে পড়বে।"
নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাপচারিতার পর পরিচালক অনুরাগ বসু, বনি কপূরের গলায়ও ইতিবাচক সুর।