চিঠির বিষয়বস্তু খুবই পরিষ্কার। তাঁর দাবি, এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে তিনি যুক্ত নন, এবং তিনি কোনও ভুল করেননি। তবে তাঁর ভাগ্যে যা আছে, সেটাকে তিনি বুঝে নিতে প্রস্তুত। তবে তাঁর সংস্থা গীতাঞ্জলির সাড়ে তিন হাজার কর্মীকে তিনি বেতন দিতে পারবেন না, তাই তাঁরা যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অন্য চাকরি দেখে নেন, সেকথাও চিঠিতে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন মেহুল। কারণ, যেভাবে বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থা তাঁদের সম্পত্তিতে তল্লাশি চালাচ্ছে এবং বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে একের পর এক সম্পত্তি, তারফলে চোকসির সামনে বিশাল সমস্যা তৈরি হচ্ছে। তাই এই সমস্যার মধ্যে তিনি আর সংস্থার কর্মীদের কাজে বহাল রাখতে পারছেন না। তবে যেহেতু চোকসির সার্ভার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তাই কতজন কর্মী এই চিঠি সম্পর্কে জানে, সেই নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, খবর সূত্রের ।
চোকসি, তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, যেভাবে প্রতিদিন ঘটনাটি সংবাদমাধ্যমের সাহায্যে জনসমক্ষে আসছে, যেভাবে রাজনীতি এরমধ্যে জড়িয়ে পড়ছে, তাতে তাঁর মনে হয়েছে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা মোটেই নিরাপদ নন। তাই এই নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে নিজেদের কর্মীদের আর জড়িয়ে রাখতে চাইছেন না চোকসি, সেই জন্যেই এই সিদ্ধান্ত।