দিল্লি পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (রোহিনী) রজনীশ গুপ্ত জানিয়েছেন, খুন হওয়া ব্যক্তি একটি পোস্ট অফিসের নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। তাঁর আগামী মাসেই অবসর নেওয়ার কথা ছিল। পোস্ট অফিস থেকেই তাঁর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। তাঁর হাত-পা ও মুখ বাঁধা ছিল। মাথায় কোনও ভোঁতা বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল।
মামাকে খুন করার পর ওই নাবালক পোস্ট অফিস থেকে ২০ হাজার টাকা এবং সিসিটিভির হার্ড ডিস্ক নিয়ে পালিয়ে যায়। সে অবশ্য লকার ভাঙতে পারেনি। ওই অঞ্চলের অন্যান্য সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এবং স্থানীয় লোকজনকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে, ২৫ তারিখ রাতে ওই নাবালকই তার মামাকে খুন করেছে। এরপরেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে দু’টি হার্ড ডিস্ক, একটি মোবাইল ফোন, চুরি করা টাকা এবং একটি ভাঙা ব্যাট উদ্ধার হয়েছে। ওই ব্যাট দিয়েই সে তার মামাকে মেরেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে হচ্ছে।