২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-র দেশজোড়া সাফল্যের পিছনে কিশোরের কৌশল ছিল বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। তবে এরপরেই বিজেপি ছাড়েন কিশোর। তাঁর সঙ্গে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের দূরত্ব তৈরি হয় বলে জানা যায়। তবে শোনা যাচ্ছে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীই কিশোরের সঙ্গে সমস্যা মিটিয়ে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছেন। বিজেপি-তে ফিরলে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করবেন কিশোর।
বিজেপি ছাড়ার পর জেডিইউ-এর সঙ্গে কাজ করেন কিশোর। তিনি বিহারে ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নীতীশ কুমারকে বিশাল জয় পেতে সাহায্য করেন। পরে কংগ্রেস শিবিরে যোগ দেন কিশোর। তিনি উত্তর প্রদেশ ও পঞ্জাবে বিধানসভা নির্বাচনের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। পঞ্জাবে জয় পেলেও, উত্তর প্রদেশে হেরে যায় কংগ্রেস। গুজরাতে বিধানসভা নির্বাচনে আর কিশোরকে দায়িত্ব দেয়নি কংগ্রেস। সম্ভবত এই ঘটনার জেরেই কিশোরের সঙ্গে কংগ্রেসের দূরত্ব তৈরি হয়েছে।