ভিএইচপির ধাঁচেই এএইচপিতে রাষ্ট্রীয় বজরং দল, রাষ্ট্রীয় কিষাণ পরিষদ, রাষ্ট্রীয় মজদুর পরিষদ, রাষ্ট্রীয় ছাত্র পরিষদ, রাষ্ট্রীয় মহিলা পরিষদ ও তরুণীদের জন্য ওজস্বিনী সংগঠন তৈরি হয়েছে। দলের কর্মী সমর্থকদের জন্য তৈরি হয়েছে বিশেষ টুপি, তাতে লেখা হিন্দু হি আগে। মঞ্চে ছিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের প্রয়াত নেতা অশোক সিংঘলের ছবি।
তোগাড়িয়া বলেছেন, ১৯৬৪ থেকে সংগঠন করছেন তিনি। নতুন দল তৈরি করেছেন, তারা নিজেদের কাজ করবে। দল বদলেছে ঠিকই তবে স্বভাব নয়।
এ বছ এপ্রিলে ভিএইচপির ভোটে তোগাড়িয়ার আপত্তি সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক সভাপতি নির্বাচিত করা হয় হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন রাজ্যপাল বি এস কোকজেকে। কোকজে তোগাড়িয়া ঘনিষ্ঠ রাঘব রেড্ডিকে হারিয়ে ওই পদ পান। তোগাড়িয়া দাবি করেন, ভিএইচপির ইতিহাসে এই প্রথম ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচন হল। বিজেপির দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ভিএইচপিকে সরকারি সংগঠনের চেহারা দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।
এক সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তোগাড়িয়া কয়েক মাস ধরে প্রধানমন্ত্রীর ওপর ক্ষুব্ধ। তাঁর অভিযোগ, রাম মন্দির, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা, গো হত্যা ও কৃষক সমস্যা সংক্রান্ত ইস্যুগুলিতে মোদী দেশবাসীর বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন।