প্রিয়ঙ্কা ও তাঁর মা মধু একটি ভোজপুরী ছবি প্রযোজনা করেছেন। সেই ছবির প্রচারে গিয়ে অধুনা বলিউড থেকে হলিউডে পা রাখা প্রিয়ঙ্কা বলেছেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষরা দীর্ঘ সংগ্রামের পর বাক্-স্বাধীনতা এবং মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন। গণতন্ত্রে সৃজনশীলতাকে বাধা দেওয়া উচিত নয়। একজন কী খাবে বা সামাজিক বিষয় নিয়ে তৈরি হওয়া কোন ছবি দেখবে সেটা কেউ বলে দিতে পারে না।’
প্রিয়ঙ্কার মতোই সেন্সর বোর্ডের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজামৌলি। তিনি বলেছেন, একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে ‘উড়তা পঞ্জাব’-এর নির্মাতাদের প্রতি তাঁর সমবেদনা আছে। সাধারণ যুক্তি অনুযায়ী, কীভাবে সেন্সর বোর্ডের ৬-৭ বা ১০ জন সদস্য ঠিক করতে পারেন দেশের জন্য কোনটা ভাল আর কোনটা খারাপ? পরিবারের প্রধানই ঠিক করবেন তাঁর সন্তানরা কোন ছবি দেখবেন। সেটা অন্য কেউ ঠিক করে দিতে পারে না।