বুধবারই গত কয়েক বছরের তীব্র জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সনিয়া গাঁধী কন্যাকে সক্রিয় রাজনীতিতে নামিয়েছে কংগ্রেস। উত্তরপ্রদেশ সহ সারা দেশে পূর্ণ উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
আজ এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নে প্রসাদের প্রতিক্রিয়া, প্রিয়ঙ্কাজি দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। ওনাকে শুভেচ্ছা জানাই। যেহেতু ওদের দলটাই একটা পরিবার চালায়, তাই এ ধরনের পদে নিয়োগ অস্বাভাবিক কিছু নয়, তবে ক্যাভিয়েট সহ এটাই বলার যে, কেন শুধু পূর্ব উত্তরপ্রদেশে সীমাবদ্ধ থাকবে ওনার ভূমিকা? ওঁর মতো ব্যক্তিত্বের দলে সম্ভবত আরও বড় দায়িত্ব পাওয়া উচিত ছিল।
কংগ্রেসে নেতা-নেত্রীদের পদে নিয়োগের মধ্যে দলটার দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন দেখা যায় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পরে আবার প্রিয়ঙ্কার নিয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, এটা ভাইয়ের অর্থাত কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীর তাঁর বোনকে দলের একটা পদে বসানোর ব্যাপার।