সিধুর পাকিস্তান সফরের বিরোধিতা করে অমরিন্দর জানান, অমৃতসরে সম্প্রতি ধর্মীয় সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় তিনজনের মৃত্যুর পর তিনি তাঁর কংগ্রেস মন্ত্রিসভার সদস্য এই প্রাক্তন ক্রিকেটার রাজনীতিককে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন, যাতে তিনি পাকিস্তান না যান কেননা সেই নাশকতার পিছনে ছিল পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। কিন্তু সিধু কিছুতেই সেকথা শোনেননি। এজন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। কিন্তু সিধু শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে অমরিন্দরের বক্তব্যে আমল দিতে চাননি। বরং তাঁর দাবি, তিনি পাকিস্তান যাওয়ায় তাঁর পিঠ চাপড়ে দিয়েছেন ৫০-১০০ কংগ্রেস নেতা।
তবে তা সত্ত্বেও পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী তাঁর কাছে ‘বাবার সমান ব্যক্তিত্ব’ বলে মন্তব্য করেন সিধু।