এর আগে খুরশিদ বলেছিলেন, কংগ্রেসের বর্তমান সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী ভবিষ্যতেও দলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। তবে এখন খুরশিদ বলছেন, সনিয়া দলের নতুন নেতার পাশে বেশি লোকজনকে রেখে তাঁকে সমস্যায় ফেলবেন না। তাঁদের রাজনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত কার্যকরী হবে।
২০১৯ সালের নির্বাচনে জোট প্রসঙ্গে খুরশিদের বক্তব্য, বাস্তব পরিস্থিতি বিচার করে জোটের কথা ভাবা উচিত। তবে দল যাতে লাভবান হয়, সে কথা মাথায় রেখেই জোট করতে হবে। না হলে জোট কার্যকরী হবে না। কংগ্রেসের সভাপতি হলে রাহুলই বিজেপি-র বিরুদ্ধে জোটের নেতৃত্ব দেবেন। আশা করা যায় আঞ্চলিক দলগুলির নেতা-নেত্রীরা আপত্তি করবেন না। রাহুল এখনও পর্যন্ত সরকারের অংশ না হলেও, তিনি যথেষ্ট অভিজ্ঞ। অতীতে চন্দ্রশেখর মন্ত্রী হওয়ার অভিজ্ঞতা ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ফলে রাহুলকে নিয়েও কারও সমস্যা থাকার কথা নয়। দলীয় সভাপতি হলে তিনিই ২০১৯ সালে কংগ্রেসের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হবেন।