ভেলোরে বিশেষ মহিলা জেলের বাসিন্দা তিনি।
তাঁর দাবি, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী হিসাবে তাঁর ২ বছরে একবার একমাস সাধারণ ছুটি পাওয়ার কথা। ২৬ বছর হয়ে গিয়েছে তিনি কারাগারে রয়েছেন, কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনও ছুটিই নেননি।
নলিনী পিটিশনে বলেছেন, মেয়ে হরিথা লন্ডনে দাদু-ঠাকুমার কাছে থাকে। ওর বিয়ের ব্যবস্থা করতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ৬ মাসের প্যারোল চেয়েছিলেন গত ১২ নভেম্বর। কোনও জবাব না আসায় তিনি ২৩ জানুয়ারি আইজি (কারা)-কে আবেদন জানান। কিন্তু তিনিও কোনও কিছু না জানানোয় বাধ্য হয়েই তিনি আদালতের দ্বারস্থ হলেন।
সোমবার তাঁর পিটিশনের শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা।
নলিনীকে প্রথমে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। তবে পরে তা মকুব করে তাঁর যাবজ্জীবন জেল হয়।