প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মঙ্গলবারই বলেন, ভারত ও চিন দু দেশকেই একে অপরের উদ্বেগের বিষয় এবং স্বার্থের প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। এরপর বুধবার চিনকে সীমান্তের বিষয়ে বার্তা দিলেন বিদেশ সচিব। তিনি বলেছেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের ক্ষেত্রে ভারতের আপত্তিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক আমূল বদলে যাবে বলে মনে করছেন জয়শঙ্কর। তবে তিনি জানিয়েছেন, রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। রাশিয়া-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের উন্নতি ভারতের স্বার্থের বিরোধী নয়।
সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে বিদেশ সচিব বলেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদ হল একটি সাপের মতো। যে একে খেতে দেয়, তার হাতেই কামড়ে দেয় এই সাপ। ভারতের কূটনীতির অন্যতম অঙ্গ হল সন্ত্রাস দমন।’
সার্ককে নিষ্ক্রিয় করে রাখার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছেন জয়শঙ্কর। তিনি বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালকে সঙ্গে নিয়ে এই সমস্যা দূর করার বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছেন। বিমস্টেকের মাধ্যমে আরও সাফল্য পাওয়া যাবে বলেও আশা করছেন বিদেশ সচিব।