নয়াদিল্লি: এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক সুপ্রিম কোর্টে গোপনীয়তার অধিকার মামলার কালানুক্রমিক অগ্রগতি—
২৪ অগাস্ট- সুপ্রিম কোর্ট রায়ে গোপনীয়তার অধিকারকে সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার হিসেবে উল্লেখ করল।
২ অগাস্ট- চূড়ান্ত রায়দান স্থগিত রেখেও সুপ্রিম কোর্ট প্রযুক্তির যুগে গোপনীয়তা রক্ষা করার ভাবনা হল ‘যুদ্ধ হারার’ মতোই বিষয়।
২৭ জুলাই- সুপ্রিম কোর্টে মহারাষ্ট্র সরকার জানাল, গোপনীয়তার অধিকার কোনও স্বতন্ত্র অধিকার নয়। বরং এটি এক ভাবনা।
২৬ জুলাই- কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে জানায়, গোপনীয়তার অধিকার মৌলিক অধিকার হতে পারে, তবে কিছু ছাড় রাখতে হবে।
২৬ জুলাই- কর্নাটক, পশ্চিমবঙ্গ, পঞ্জাব ও পুদুতেরি—এই চার অ-বিজেপি রাজ্য গোপনীয়তার অধিকারের সমর্থনে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়।
১৯ জুলাই- শীর্ষ আদালতকে কেন্দ্র জানায়, গোপনীয়তার অধিকার কখনই মৌলিক অধিকার হতে পারে না।
১৯ জুলাই- সুপ্রিম কোর্ট জানাল, গোপনীয়তার অধিকার কখনই নিঃশর্ত হতে পারে না। একে নিয়ন্ত্রণ করা যেতেই পারে।
১৮ জুলাই- গোপনীয়তার অধিকারকে সংবিধানের আওতায় মৌলিক অধিকার হিসেবে ঘোষণা করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখতে ৯-সদস্যের বৃহত্তর সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয় পাঁচ-সদস্যের বেঞ্চ।
সেই অনুযায়ী, প্রধান বিচারপতি জে এস খেহর, বিচারপতি জে চেলামেশ্বর, বিচারপতি এস এ বোবডে, বিচারপতি আর কে আগ্রবাল, বিচারপতি আর এফ নরিম্যান, বিচারপতি অভয় মনোহর সাপ্রে, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ পল এবং বিচারপতি আব্দুল নাজিরের নেতৃত্বে গঠিত হয় বিশেষ বেঞ্চ।
জুলাই- মামলার শুনানির জন্য পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি।
৭ জুলাই- তিন সদস্যের বেঞ্চ জানায়, আধার-সংক্রান্ত ইস্যুগুলির জন্য সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের প্রয়োজন। এর জন্য প্রধান বিচারপতিকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।