নয়াদিল্লি: প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা হিসেব বহির্ভূত অর্থ-সহ আয়কর বিভাগের হেফাজতে আমদাবাদের এক জমি ব্যবসায়ী। মহেশ শাহ নামে ওই ব্যবসায়ী কিছুদিন আগে নিজেই এই বিপুল পরিমাণ কালো টাকা থাকার কথা ঘোষণা করেন।
মহেশ শাহ কিছুদিন আগেই জানান, তাঁর কাছে থাকা হিসাব বর্হিভূত অর্থের পরিমাণ, ১৩ হাজার ৮২০ কোটি টাকা।
কেন্দ্রের আইডিএস অর্থাৎ ইনকাম ডিক্লেয়ার যোজনা মেনে কয়েক দিন আগে আয়কর বিভাগকে নিজেই এই তথ্য জানিয়েছিলেন মহেশ। কিন্তু, এর পর রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান তিনি। অবশেষে আয়কর বিভাগের জালে বিপুল কালো অর্থের মালিক। মহেশ শাহ’র কাছে যে কালো টাকার সন্ধান মিলেছে, তা চোখ কপালে তুলে দেওয়ার মতো... হিসেব মেলাতে কতগুলো বান্ডিল গুণতে হবে আয়কর বিভাগকে? ১০০০ টাকার নোট হলে, ১৩ লক্ষ ৮২ হাজার বান্ডিল!! আর ৫০০-র নোট হলে বান্ডিলের সংখ্যাটা গিয়ে পৌঁছবে ২৭ লক্ষ ৬৪ হাজারে।
নোট বাতিলের জেরে দেশজুড়ে হইচই। একদিকে কেন্দ্রীয় সরকার, অন্যদিকে, একজোট বিরোধীরা। তারইমাঝে খোদ মোদীর রাজ্যেই যেন কালো টাকার খনির হদিশ!!