উল্লেখ্য, এই মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে বিচারের মুখোমুখি হওয়াই শ্রেয় মনে করেছেন রাহুল। আদালতে হাজিরার পর সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রাহুল বলেছেন, যে মতাদর্শ গাঁধীজীকে খুন করেছে, তাঁর লড়াই সেই মতাদর্শের বিরুদ্ধেই। তিনি আরও বলেন, তাঁর লড়াই সেই মতাদর্শের বিরুদ্ধে, যে মতাদর্শ খাদি গ্রামোদ্যোগ কমিশনের পোস্টার থেকে গাঁধীজীকে সরিয়ে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪-র ৬ মার্চ লোকসভা ভোটের প্রচারে ভিওয়ান্ডিতে এসেছিলেন রাহুল। অভিযোগ, সেখানে এক জনসভায় তিনি আরএসএসের লোকেরাই গাঁধীজীকে খুন করেছে বলে দাবি করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন স্থানীয় এক আরএসএস কর্মী।
এদিন অশোক চবন, সঞ্জয় নিরুপমের সঙ্গে আদালতে আসেন রাহুল। ম্যাজিস্ট্রেট অন্য একটি মামলায় ব্যস্ত থাকায় তাঁকে প্রায় এক ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়। আদালতে তিনি অভিযোগকারী আরএসএস কর্মীর সঙ্গেও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।