ফেসবুক লাইভে সচিন ভারতকে ক্রীড়াপ্রেমী দেশ থেকে খেলোয়াড়দের দেশে রুপান্তরিত করার ইচ্ছের কথা জানিয়েছেন। তরুণ ও উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে ফিটনেসকে প্রাথমিক অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন। তিনি জানিয়েছেন। কীভাবে খেলাধূলো দেশকে ফিটনেস সংক্রান্ত লক্ষ্য পূরণ করতে পারবে, তাও জানিয়েছেন ১০০ সেঞ্চুরির মালিক। এই প্রচেষ্টায় সামিল হতে সকলের কাছে আর্জি জানিয়েছেন সচিন। তিনি জানিয়েছেন, এই স্বপ্ন দেখেন তিনি। এটা সকলেরই স্বপ্ন। প্রকৃত স্বপ্ন যে সত্যি হয়, তাও জানিয়েছেন সচিন।
সুস্থ থাকতে খেলাধুলার প্রয়োজনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি।
সচিন ক্রীড়া-সংস্কৃতির জন্য দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, উত্তর-পূর্ব ভারতে রয়েছে ভারতের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৪ শতাংশ। সেখানে একটা তরতাজা ক্রীড়া সংস্কৃতি রয়েছে। বক্সিং তারকা মেরি কম ছাড়াও ক্রীড়াক্ষেত্রে অনেক আইডলই এই অঞ্চল থেকে উঠে এসেছেন। সচিনের বক্তৃতায় মিরাবাই চানু, দীপা কর্মকার ও বাইচুং ভুটিয়ার মতো খেলোয়াড়দের নামও।
উল্লেখ্য, গতকাল সংসদের উচ্চকক্ষে বক্তৃতা দিতে উঠেছিলেন সচিন। প্রায় ১০ মিনিট অপেক্ষাও করেন। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। কংগ্রেস সদস্যদের বিক্ষোভে বক্তৃতা দিতে পারেননি তিনি।