ভদ্রমহিলার নাম কস্তুরী। তামিলনাড়ুর বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের পরিচিত মুখ। এই ভোটে একবার তিনি ডিএমকের হয়ে ভোট চেয়েছেন, আর একবার এডিএমকের হয়ে। কস্তুরী অবশ্য বুঝতে পারেননি কোনও রাজনৈতিক দলের বিজ্ঞাপনে কাজ করছেন তিনি। এডিএমকের হয়ে বিজ্ঞাপন করে দেড়হাজার টাকা পেয়েছেন আর আম্মা ক্যান্টিনে একবেলার খাবার। উল্টোদিকে ডিএমকে দিয়েছে একহাজার টাকা। তাঁকে ডায়ালগ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তিনি সুচারুভাবে নিজের কাজটা শেষ করেছেন, ব্যস।
আসলে হয়েছে কী, একই বিজ্ঞাপনী সংস্থা এডিএমে, ডিএমকে দু’দলেরই প্রচার সামলানোর ভার পেয়েছ। তারাই ডেকেছে কস্তুরীকে। আর সেখানেই হয়েছে গন্ডগোল। কেউ খেয়াল করেনি, একই মহিলা একবার শাসকদলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে তাদের হয়ে ভোট চাইছেন আবার অন্যবার শাসকের বাপবাপান্ত করে বিরোধীকে ভোট দিতে বলছেন।
এখন অবশ্য দু’দলেরই টনক নড়েছে। কিন্তু কী আর করা যাবে।