ভদ্রমহিলার নাম কস্তুরী। তামিলনাড়ুর বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের পরিচিত মুখ। এই ভোটে একবার তিনি ডিএমকের হয়ে ভোট চেয়েছেন, আর একবার এডিএমকের হয়ে। কস্তুরী অবশ্য বুঝতে পারেননি কোনও রাজনৈতিক দলের বিজ্ঞাপনে কাজ করছেন তিনি। এডিএমকের হয়ে বিজ্ঞাপন করে দেড়হাজার টাকা পেয়েছেন আর আম্মা ক্যান্টিনে একবেলার খাবার। উল্টোদিকে ডিএমকে দিয়েছে একহাজার টাকা। তাঁকে ডায়ালগ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তিনি সুচারুভাবে নিজের কাজটা শেষ করেছেন, ব্যস। আসলে হয়েছে কী, একই বিজ্ঞাপনী সংস্থা এডিএমে, ডিএমকে দু’দলেরই প্রচার সামলানোর ভার পেয়েছ। তারাই ডেকেছে কস্তুরীকে। আর সেখানেই হয়েছে গন্ডগোল। কেউ খেয়াল করেনি, একই মহিলা একবার শাসকদলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে তাদের হয়ে ভোট চাইছেন আবার অন্যবার শাসকের বাপবাপান্ত করে বিরোধীকে ভোট দিতে বলছেন। এখন অবশ্য দু’দলেরই টনক নড়েছে। কিন্তু কী আর করা যাবে। মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে: পণ্যের দুনিয়ায় কীভাবে হাসির খোরাক হয় রাজনৈতিক দলগুলি
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 13 May 2016 04:01 AM (IST)
নয়াদিল্লি: মুখ একই। শুধু পণ্য ভিন্ন। এক জায়গায় তিনি কেঁদে কেঁদে নিজের দুঃখের কথা বলে আম্মার দয়ামায়ার ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, অন্য জায়গায় তিনিই আবার রেগেমেগে বলছেন, মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক নেই, মানুষের দুঃখের কথা এরা জানবে কী করে। হ্যাঁ, আসন্ন তামিলনাড়ু ভোটে একই মহিলাকে দিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচার করিয়ে আজব ফ্যাসাদে পড়েছে ডিএমকে আর এআইএডিএমকে।