উল্লেখ্য, আদালতে মিথ্যে হলফনামা দায়েরের জন্য ২০১৩-তে রাজপালের ১০ দিনের কারাদণ্ড হয়েছিল। ২০১৩-র ৩ ডিসেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪ দিন জেলে ছিলেন রাজপাল। এরপর দিল্লি হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ তাঁর আর্জির ভিত্তিতে সাজা স্থগিত রেখেছিল। কিন্তু গত ৩ জুন দিল্লি হাইকোর্ট তাঁকে সাজার বাকি ছয়দিনের মেয়াদ কাটানোর জন্য তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষের কাছে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিল। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজপাল সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। এই মামলাতে সুপ্রিম কোর্টের তোপের মুখে পড়লেন বলিউড অভিনেতা।
আদালত তীব্র তিরস্কার করলেও রাজপালের আর্জি খারিজ করে দেয়নি। তাঁর আর্জি মেনে কিছু সময় দেওয়া হয়েছে। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২৯ জুলাই।
উল্লেখ্য, একটি সিনেমা করার জন্য রাজপাল ও তাঁর স্ত্রী ২০১০-এ দিল্লির ব্যবসায়ী এমজি আগরওয়ালের কাছ থেকে ৫ কোটি টাকা ঋণ নেন। সেই টাকা ফেরত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ী।