বিশিষ্ট আইনজীবী জেটলি আরও বলেছেন, ইসলামিক জগতের বহু জায়গাতেই এই তিন তালাক প্রথা খারিজ হয়ে গিয়েছে। এই প্রথার মাধ্যমে স্বামীরা যদি নিজের দোষ ঢাকতে বিয়ে ভেঙে দেয় তাহলে মহিলারা প্রতিকারহীন অবস্থার মধ্যে পড়ে যান।
জেটলি আশা প্রকাশ করেছেন, বিচার বিভাগ থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্যরাও একই ধরনের প্রগতির পথে হেঁটে এদেশের ব্যক্তিগত আইনগুলি যাতে প্রগতিশীল হয় তা নিশ্চিত করবেন। কারণ, এ ধরনের আইনের বিকৃতগুলি সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন করলে তা এখন সংশোধন করা যেতে পারে।
সাংসদ ও জন নেতারা একই ধরনের প্রগতিশীল পথে হাঁটবেন বলেও জেটলি আশা প্রকাশ করেছেন।