স্কুল কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষিকা অস্বীকার করেছেন এই অভিযোগ। তবে কর্নাটক শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন স্কুল কর্তৃপক্ষের প্রতি সমন জারি করেছে। জানিয়েছে, বিষয়টির তদন্ত হবে।
ইস্ট উড স্কুলের এক ৫ বছরের ছাত্রীর মা অভিযোগ করেছেন, তাঁর মেয়ের ক্লাস টিচার জোর করে তার প্যান্ট খুলে নেন। শুধু তার সঙ্গে নয়, সব ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে নাকি এমনটাই করা হয়। আগে স্কুলে পড়ুয়াদের মারধরের চল ছিল। অভিভাবকরা আপত্তি করায় তা বন্ধ হয়েছে। খুঁজে পাওয়া গিয়েছে শাস্তিদানের এই অভিনব পদ্ধতি। তাদের নাকি ভয়ও দেখানো হয়, অন্ধকার ঘরে কুকুরের সঙ্গে তাদের আটকে রাখা হবে, কুকুর ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাবে গোপনাঙ্গ।
ওই অভিভাবক দাবি করেছেন, অন্য ছাত্রছাত্রীদের বাবা মায়েরাও এ ব্যাপারে চিন্তিত কিন্তু ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রতিবাদের সাহস পাচ্ছেন না তাঁরা।