পুলিশ সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীরা দামী জিনিসপত্রের পাশাপাশি বেশ কিছু নথিও চুরি করতে এসেছিল। আজ সকালে একটি চা বাগানের শ্রমিকরা ওম বাহাদুর নামে খুন হওয়া নিরাপত্তারক্ষী এবং জখম কিশোর বাহাদুরকে বাংলোর বাইরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁদের হাত-পা বাঁধা ছিল। খবর পেয়ে সুপার মুরলী রম্বা সহ উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে যান। কিশোরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় মানুষজন জানিয়েছেন, দুটি গাড়িতে চড়ে ১০ জন দুষ্কৃতী ওই বাংলোয় এসেছিল। পুলিশ জানিয়েছে, নীলগিরি জেলার সব চেকপোস্ট এবং কর্ণাটক ও কেরল পুলিশকেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে। দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।