এদিন শপথ নিয়ে তিনি বলেন, আমি আপ্লুত। এবার এমন কিছু দিয়ে দেশের সেবা করতে পারব, যা আমার ভাবনায় সর্বক্ষণ রয়েছে।
এদিন যে ৪ জুনিয়র মন্ত্রীর প্রমোশন হয়েছে, তাঁদেরই একজন নির্মলা। এর আগে তিনি ছিলেন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
এই অসামান্য উত্থানের পিছনে 'মহাজাগতিক আশীর্বাদ' রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। নির্মলা বলেন, ছোট শহর থেকে এসে দলের মধ্যে পরিণত হওয়া, নেতৃত্বের সবরকম সমর্থন পাওয়া, তারপর এরকম গুরুদায়িত্ব। কখনও কখনও এমনই মনে হয় যে, কোনও মহাজাগতিক আশীর্বাদ আছে। নয়তো এ সম্ভব হতে পারে না।
সন্ত্রাসবাদের সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের মোকাবিলা করাই কি তাঁর কাছে অগ্রাধিকার পাবে, জানতে চাওয়া হলে অবশ্য নির্মলা বলেন, এখনও দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। এ নিয়ে এখনই কিছু বলা ঠিক বলে মনে করি না। সময় দিন একটু।
তাঁর হাতে এত বড় দায়িত্ব দিয়ে কি নরেন্দ্র মোদী মহিলা ক্ষমতায়নে অঙ্গীকারের প্রমাণ রাখলেন, প্রশ্ন করা হলে নির্মলা বলেন, গুজরাত থেকেই ওনার কাজের স্টাইল আমার চেনা। উনি সবসময়ই মেয়েদের প্রাপ্য গুরুত্ব দেওয়ায় বিশ্বাসী। মেয়েরাও কাজ করে দেখাতে পারেন, উনি বিশ্বাস করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী হিসাবে বিরোধীদের তাঁর ভূমিকার সমালোচনা প্রসঙ্গে নির্মলা বলেন, প্রতিটি সমালোচনাতেই একটা বার্তা থাকে। তা থেকে শিক্ষা নিতে হয়। সমালোচনায় বিরূপ নই আমি, ভয়ও পাই না, তবে তা থেকে বার্তাটা পড়ে নিই।