ঝগড়া শুরু করেন প্রিয়ঙ্কাই। অন্য একজনের সঙ্গে কথা চালাচালির সময় তিনি বলেন, ‘মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি খুনের হুমকি পাওয়ার পরেই তাঁকে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। অথচ আমাকে ধর্ষণ, খুনের হুমকি দেওয়ার ঘটনার তদন্তটুকুও করা হচ্ছে না।’
প্রিয়ঙ্কাকে পাল্টা আক্রমণ করেন লেখিকা শেফালি বৈদ্য। তাঁর সঙ্গে এই কংগ্রেস নেত্রীর ঝগড়া শুরু হয়। এরই মাঝে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পাওয়ার কথা অস্বীকার করেন স্মৃতি। প্রিয়ঙ্কা কটাক্ষ করে বলেন, তিনি সংবাদ মাধ্যম থেকে এই তথ্য পেয়েছেন। তাহলে কি স্মৃতি কোনও নিরাপত্তাই পাচ্ছেন না? এর জবাবে স্মৃতি পাল্টা বলেন, প্রিয়ঙ্কা কেন তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে এত চিন্তিত? তিনি কি কোনও পরিকল্পনা করছেন? প্রিয়ঙ্কা বলেন, তাঁর এত সময় নেই। স্মৃতি বরং অন্য কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা তৈরি করার কথা ভাবুন।
এই আক্রমণের জবাবে স্মৃতি অসমে কংগ্রেসের হারের কথা উল্লেখ করে রাহুল গাঁধীকে টেনে পাল্টা কটাক্ষ করেন প্রিয়ঙ্কাকে। এরপর নির্বাচনে হারের পরেও মন্ত্রী হওয়া নিয়ে স্মৃতিকে খোঁচা দিয়ে ট্যুইট-ঝগড়া শেষ করেন প্রিয়ঙ্কা।