এক আলোচনাসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাজনাথ মেনে নিয়েছেন, দেশে অসংখ্য সমস্যা রয়েছে। সন্ত্রাসবাদ, নকশালবাদ, কাশ্মীর ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু দেশবাসীকে তিনি আশ্বাস দিচ্ছেন, ২০২২-এর আগে এই সব সমস্যাই মিটে যাবে, তৈরি হবে নতুন ভারত।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায়, যদি জনতা ১৯৪২-এ ভারত ছাড় আন্দোলন শুরু করে ১৯৪৭-এর মধ্যে স্বাধীনতা আনতে পারে, তা হলে স্বাধীনতার ৭০ বছর পরেও ভারত এখনও স্বয়ম্ভর নয় কেন। দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন ভারত তৈরির অঙ্গীকার নেওয়ায় তাঁকে অভিনন্দনও জানান তিনি।
রাজনাথের দাবি, নতুন যে ভারত তৈরি হবে, সেখানে দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতার কোনও স্থান থাকবে না, প্রত্যেকের নিজস্ব বাড়ি থাকবে, কাউকে ওষুধের অভাবে মরতে হবে না। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত শক্তিশালী দেশ হিসেবে উঠে আসবে।
তাঁর বক্তব্য, মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধী পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব বুঝে এ ব্যাপারে প্রচার শুরু করেন ঠিকই কিন্তু মোদীই এই স্বচ্ছ ভারত প্রচারকে গণ আন্দোলনে পর্যবসিত করেছেন।