২০০৪ ও ২০০৯-এ যেভাবে সনিয়া দিল্লিতে জোট সরকার গড়ায় মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন, তার উল্লেখ করে দলীয় সভানেত্রীর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন মইলি। তাঁর কথায়, মানুষকে একসঙ্গে নিয়ে আসাই সনিয়ার প্রধান কাজ।
আগামী লোকসভা ভোটে বিরোধী দলগুলিকে বিজেপির বিরুদ্ধে এক মঞ্চে আনার ব্যাপারে সনিয়ার সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়ে জানতে চাওয়া হলে মইলি বলেন, দলীয় সভানেত্রী না থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন তিনি। জোট চালানোর ক্ষমতা তাঁর আছে।
আপ্লুত মইলির কথায়, সনিয়া শুধু রাহুল গাঁধীর মা নন, গোটা কংগ্রেসেরই মা। তাঁর নেতৃত্বেই তথ্য জানার অধিকার আইন ও মহাত্মা গাঁধী গ্রামীণ রোজগার সুনিশ্চিতকরণ প্রকল্প বিল সংসদে পাশ করায় কংগ্রেস। তিনি পার্টির অভিভাবক, বরাবর দলের ভবিষ্যতের দিশা নির্দেশ করবেন।
কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গাঁধী ৪ তারিখ দলীয় সভাপতি পদে নিজের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মা সনিয়া গাঁধীর পর তিনিই হতে চলেছেন শতাব্দীপ্রাচীন দলটির সভাপতি।