সোমবার সকালে কৃষি আইনের বিরোধিতায় রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে কিছুটা দূরে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ট্র্যাক্টর। বিক্ষোভের পুরোভাগে ছিল পঞ্জাব যুব কংগ্রেস। এক সাক্ষাৎকারে পঞ্জাব যুব কংগ্রেসের প্রধান বৃন্দার ধীলন বলেন, ' আমাদের সঠিকভাবে প্রতিবাদ করা উচিত। আমরা সরকারে নেই। আমরা কেবলমাত্র রাস্তায় নেমে লড়াই করতে পারি। এটাই হয়ত বোবা কালা সরকারের কাছে আমাদের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার একমাত্র রাস্তা।
আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উত্তরাখণ্ডের বেশ কয়েকটি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধনে কৃষি আইনের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'সংসদের সদ্যসমাপ্ত অধিবেশনে কৃষক, শ্রমিকদের এবং স্বাস্থ্যক্ষেত্রের জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হয়েছে৷ এই সংস্কারগুলি শ্রমিক, তরুণ, মহিলা, কৃষকদের হাতে আরও ক্ষমতা দেবে৷ কিন্তু শুধুমাত্র বিরোধিতা জন্য কিছু মানুষ কিভাবে এগুলির বিরোধিতা করছে৷' প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, 'যে যন্ত্র এবং সরঞ্জামগুলিকে কৃষকরা পুজো করেন, তাতে আগুন লাগিয়ে আসলে তাঁদেরই অপমান করা হচ্ছে৷'
প্রধানমন্ত্রী কৃষি বিল নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগও তোলেন। তিনি মন্তব্য করেন, 'শুধুমাত্র যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের (এমএসপি) ব্যবস্থা চালু থাকবে তা-ই নয়, পাশাপাশি নিজেদের ফসল নিজেদের ইচ্ছে মতো বিক্রি করার স্বাধীনতাও পাবেন কৃষকরা৷ কিন্তু কারও কারও তা সহ্য হচ্ছে না৷ কারণ তাদের কালো টাকা রোজগারের একটা পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে৷'