নিরাপত্তারক্ষীকে খুন করে ভোপালের কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনীতে ঘেরা সেন্ট্রাল প্রিজন থেকে চম্পট দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শহরতলির এক জায়গায় ঘিরে ফেলা হয় ওই সিমি সদস্যদের। পুলিশের দাবি, সংঘর্ষেই আটজন প্রাণ হারিয়েছে। তবে কয়েকটি টিভি চ্যানেলে সম্ভাব্য সংঘর্ষস্থলের যে ভিডিও দেখানো হয়েছে, তাতে সংশয় মাথাচাড়া দিচ্ছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, কিছু লোক প্লাস্টিকে মোড়া একটি জিনিস বের করছে, যা ছুরি বলে মনে হচ্ছে, সেটা আবার আগের জায়গায় ঢুকিয়ে রাখছে, আর তারপরই খুব কাছ থেকে একটি লোককে গুলি করছে এক পুলিশকর্মী।
কিন্তু একটি ভিডিও থেকেই কোনও সিদ্ধান্ত টানা যায় না বলে অভিমত জানিয়ে রিজিজুর দাবি, পুলিশকর্মীদের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ, প্রশ্ন তোলার ‘অভ্যাস’ ছাড়ুন! তিনি বলেন, কী হয়েছিল, শীঘ্রই জানা যাবে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদীদের মোকাবিলা করার মতো বিষয়ে, যেখানে নিরাপত্তার প্রশ্ন রয়েছে, সেখানে ভিডিওতে কী দেখানো হল, তার ভিত্তিতে নিরাপত্তাবাহিনী, কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক নয়। সীমান্তে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন চলছে। আমরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছি। আমাদের বাহিনীকে লড়তে হচ্ছে।