সুদর্শন জানিয়েছেন, আগামী ৬ জুলাই রথযাত্রা, সেই উপলক্ষ্যে পুরীর সৈকতে বালি দিয়ে ১০০ টি রথ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর এবং তাঁর দলের। রথের দুদিন আগে, সম্ভবত আগামীকালই কাজ শেষ করতে পারবেন তাঁরা। প্রতিষ্ঠানের ২৫ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে জোরকদমে কাজ শুরু করে দিয়েছেন তিনি। তৈরি হয়ে গিয়েছে ৫০-এরও বেশি রথ। বৃষ্টিতে যাতে কাজের ক্ষতি না হয়, তাই বিশাল আকারের একটি তাঁবু দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে স্থানটি।
এই শিল্পকর্মের মাধ্যমে লিমকা বুক অফ রেকর্ডস্-এ জায়গা করে নিতে চান সুদর্শন। লিমকা বুক অফ রেকর্ডের এডিটরের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমতিও পেয়েছেন তিনি। সুদর্শন জানিয়েছেন, নির্দেশ পাওয়ার পরই কাজ শুরু করেন তিনি। সম্প্রতি মসকো এবং বুলগেরিয়ায় ইন্টারন্যাশানাল চ্যাম্পিয়নশিপে সোনার মেডেল জিতেছেন সুদর্শন।
প্রসঙ্গত, প্রতি বছরই রথযাত্রা উপলক্ষ্যে বিশেষ কোনও চমক থাকে সুদর্শনের। দর্শকদের কাছেও তা আলাদা আকর্ষণ। রথযাত্রায় প্রভু জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার দারুমুর্তি দর্শনের পাশাপাশি এবার সুদর্শনের তৈরি ১০০ টি বালির রথ দেখার সুযোগও মিলবে তীর্থযাত্রীদের।