কূটনীতিতে ট্যুইটারের অভিনব ব্যবহারের স্বীকৃতি হিসেবে ‘গ্লোবাল থিঙ্কার্সের’ ১৫ জনের তালিকায় উঠে এসেছে স্বরাজের নাম।
এজন্য বিদেশমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘পরিশ্রমী’ বিদেশমন্ত্রীর জন্য তিনি গর্বিত।
উল্লেখ্য, বিদেশমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণের পর সাহায্য প্রার্থনা করে যে কোনও ট্যুইটের জবাব দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপও নিয়েছেন। হাসপাতালের বেডে থেকেও এই কাজে বিরত হননি তিনি।
ভারতীয় ও বিদেশী নাগরিকদেরও সমস্যা সমাধানে এগিয়ে এসেছেন বিদেশমন্ত্রী। কয়েকমাস আগে এক ব্রিটিশ দম্পতি স্যারোগেসির মাধ্যমে জন্ম হওয়া তাঁদের সন্তানের জন্য ব্রিটিশ পাসপোর্ট সংগ্রহে অসুবিধার মুখে পড়েছিলেন। সেক্ষেত্রেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী।
উপসাগরীয় দেশে কাজ হারিয়ে বা বেতন না পেয়ে চরম সংকটে পড়া প্রায় ১০ হাজার ভারতীয়কে উদ্ধারের কাজে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিলেন স্বরাজ। এই পর্বে তাঁর বিদেশ নীতি বিশেষ উল্লেখের দাবি রাখে।
এছাড়াও ভারতে চিকিত্সার জন্য আসতে আগ্রহী বিদেশে নাগরিকদের সমস্যার কথা ট্যুইটারে জানতে পেরে স্বরাজ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
ওয়াশিংটন পোস্ট স্বরাজকে 'দেশের সুপারমম' আখ্যা দিয়েছিল। পাঁচদিন আগে তাঁর কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট হয়েছে। দিল্লির এইমসে এই অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। তাঁকে আইসিইউ-র বাইরে আনা হয়েছে। চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছেন বিদেশমন্ত্রী।