গুরুগ্রাম:  ৮ সেপ্টেম্বর সকালে গুরুগ্রামের রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মধ্যে দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র প্রদ্যুম্নর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা দেশ। ছোট প্রদ্যুম্নের মা-বাবা স্কুল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির দিকে আঙুল তুলে সিবিআই তদন্তের আর্জি জানান। সিবিআই তদন্তভার নিলেও, তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে নিশ্চিন্ত হতে পারেন না মৃত পড়ুয়ার বাবা। ঘটনার পরই সাসপেন্ড করা হয় ওই স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল নীরজা বাত্রাকে।


সূত্রের খবর, সেই সাসপেন্ডেড প্রিন্সিপ্যাল এবার রায়ানের গুরুগ্রামের সেক্টর ৪০-র এক স্কুলে শিক্ষক পদে যোগ দিয়েছেন। এদিকে নিজের দায়িত্ব পালনে গাফিলতি থাকার জন্যেই অভিযুক্ত প্রিন্সিপ্যালকে সাসপেন্ড করা হয়। গত কুড়ি বছর ধরে তিনি ওই স্কুলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এদিকে প্রদ্যুম্নের মৃত্যুর ঘটনায় আগে থেকেই অন্তর্বর্তী জামিন চেয়ে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ট্রাস্টি এবং মালিক পিন্টো পরিবার। গত ২৮ সেপ্টেম্বর পিন্টো পরিবারের গ্রেফতারির ওপর নিষেধাজ্ঞাও জারি করে আদালত।