গত সোমবার রাতে বুকে ব্যথা অনুভব করেন ভেট্রিয়েল। তাঁর পৌত্র ও প্রপৌত্ররা তাঁকে আলানগুড়িতে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে মৃত্যু হয় তাঁর। হাসপাতালের চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর তাঁর দেহ পরিবার পরিজনদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কুপ্পাক্কুড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এতদিনের সঙ্গীর মৃতদেহ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন পিচায়ি।
প্রবীন দম্পতির এক নাতি কুমারাভেল জানিয়েছেন, দাদুর মৃতদেহের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন ঠাকুমা। তারপরই সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন তিনি। তারপর তাঁর আর কোনও সাড় মেলেনি। আমরা স্থানীয় চিকিত্সককে ডেতে আনি। চিকিত্সক জানান যে, আমাদের ঠাকুমাও আর নেই। দাদুর মৃত্যুর এক ঘন্টারও কম সময়ের মধ্যে মারা যান ঠাকুমা।
ওই দম্পতির পাঁচ ছেলে ও এক কন্যা ছাড়াও রয়েছেন ২৩ জন নাতি-নাতনি ও আরও তাঁদের সন্তানরা।