চেন্নাইয়ের জনপ্রিয় একটি কাফ সিরাপ তৈরির আঞ্চলিক বায়োটেক ফার্মে জেনারেল ম্যানেজার ছিলেন বছর ৪৭ এর শিবানেসন। ওই ফার্মের মালিক ছিলেন রাজকুমার নামে এক চিকিৎসক। তাঁরা দুজনে মিলেই বেশ কিছুদিন ধরে চেষ্টা করছিলেন করোনা প্রতিরোধক বানানোর। তৈরি করেছিলেন নিজেদের ফর্মুলাও। সেই ফর্মুলা অনুযায়ী একটি সিরাপও বানিয়ে ফেলেছিলেন তারা।
সিরাপটি খাবার পরেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায় শিবানেসন ও রাজকুমারের। তক্ষুনি দুজনকে নিয়ে যাওয়া হয় কাছের একটি হাসপাতালে। আইসিইউতে ভর্তি করে নেওয়া হয় তাঁদের। অত্যন্ত বেশি পরিমানে ওই সিরাপ পান করে ফেলার জন্য শিবানেসনকে বাঁচাতে পারেননি চিকিৎসকরা। তাঁর রক্তে ছড়িয়ে পড়েছিল ওই ভুল ফর্মুলার ওষুধ। কয়েক ফোঁটা সিরাপ খেয়েই অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন রাজকুমার। চিকিৎসার পর কিছুটা ভাল রয়েছেন তিনি।
কিছুদিন আগেই আমেরিকায় অ্যারিজোনায় করোনা প্রতিরোধে ক্লোরোকুইন ফসফেড খেয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন একজন। তাঁর স্ত্রী ও গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভর্তি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।