শিক্ষিকা ছাত্রকে শুধুমাত্র চড় মেরেছিলেন এবং তাও ওই কিশোর ছাত্রের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে। আক্রান্ত ওই কিশোর নিয়মিত স্কুলে আসত না। মায়ের কাছ থেকে এই অভিযোগ পেয়ে ছাত্রকে শাসন করার জন্যে চড় মারেন শিক্ষিকা। অথচ তার বাবা করে বসেন মিথ্যা অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, দশম শ্রেণীর ওই ছাত্র হায়দরাবাদের জগদগিরিগুট্টা এলাকার এক স্কুলে পড়ে। পরে জগদগিরিগুট্টা থানার পুলিশ কিশোরের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করলে, উঠে আসে অন্য তথ্য।
সূত্রের দাবি, কিশোরের মাথায় আগে থেকেই রক্ত জমাট বেঁধে ছিল, এবং সেকারণে কিশোরের চিকিত্সাও চলছিল। শিক্ষিকা মোটেই তাকে ডাস্টার ছুড়ে মারেননি।