সেই নতুন বাসভবনে আজ ভোর ৫-২২-এ পূণ্য ‘মূহুর্তম’-এ ‘গৃহপ্রবেশম’ হল মুখ্যমন্ত্রীর। রাজ্যের মন্ত্রীসান্ত্রীদের উপস্থিতিতে ‘গৃহপ্রবেশম’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত হল ‘বাস্তু পূজা’, ‘সুদর্শন যজ্ঞম’ এবং ‘পূর্ণাহুতি’ও।
ধর্মীয় গুরু শ্রী ত্রিদণ্ডী শ্রীমান্নায়ারাণ চিন্না জিয়ার স্বামীও এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই সরকারি ভবন চত্বরে রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভববন, অফিস, কনফারেন্স হল। এই চত্বরের দুটি পুরানো বিল্ডিংয়ের নতুন নামও দিয়েছে রাজ্য। সেগুলির নাম প্রগতি ভবন। কনফারেন্স হলের নাম হয়েছে জনহিত। এখানে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন মুখ্যমন্ত্রী।
এভাবে মুখ্যমন্ত্রীর জন্য রাজসিক বাসভবন তৈরি করে রাজ্য সরকারের অর্থের অপচয় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে প্রদেশ কংগ্রেস। তেলঙ্গানা কংগ্রেসের সভাপতি এন উত্তম কুমার রেড্ডি বলেছেন, নোট বাতিলের জেরে রাজ্যর মানুষ যখন নাজেহাল, তখন তাদের দুর্দশার প্রতি উদাসীন সরকার। তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর নতুন বাসভবন তৈরি করতে ৪০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।
এক লক্ষ বর্গফুট এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা মুখ্যমন্ত্রীর বিলাসবহুল বাসভবন চত্বরে আরও অনেক সুবিধা রয়েছে বলে জানা গেছে।