অনুরাগ আরও লিখেছেন, এত বছর ধরে যত ছবি করেছেন, তাতে কখনও তাঁকে এই অবস্থার মধ্যে পড়তে হয়নি। অতীতের সব লড়াইয়ে তিনি জানতেন কাদের বা কার বিরুদ্ধে লড়ছেন। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সাংবাদিক সম্মেলন এবং আদালতে যাওয়ার পরেই তাঁরা সরকারিভাবে সেন্সর বোর্ডের চিঠি পেয়েছেন।
সেন্সর বোর্ডের প্রধান পহলাজ নিহালনি এবং অনুরাগ একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দেগে চলেছেন। নিহালনির অভিযোগ, আম আদমি পার্টির কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন অনুরাগ। পাল্টা ‘উড়তা পঞ্জাব’-এর প্রযোজকের দাবি, মিথ্যা বলছেন নিহালনি। তিনি চাপ দিয়ে ছবির মুক্তি পিছিয়ে দিতে চাইছেন। টাকা নেওয়ার অভিযোগ করে তিনি আসল ঘটনা থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দিতে চাইছেন। ছবি নির্মাতাদের অধিকারের লড়াইকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়াই লক্ষ্য সেন্সর বোর্ডের প্রধানের।
ভক্তদের উদ্দেশে অনুরাগের বার্তা, তিনি কোনও রাজনৈতিক দলের সদস্য নন। তিনি বাক্-স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা এবং ছবি বানানোর স্বাধীনতার পক্ষে সৎভাবে লড়াই করছেন। তাই ভক্তরা যেন কোনও গুজবে বিশ্বাস না করেন। তিনি কারও কাছ থেকে অকারণে টাকা নেন না।